দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে ইতিবাচক প্রবণতা দেখা যাচ্ছে প্রবাসী আয় ও রফতানি আয়ের ওপর ভর করে। গত এক সপ্তাহেই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়েছে প্রায় ৪৮ কোটি ৬১ লাখ ডলার।
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে ইতিবাচক প্রবণতা দেখা যাচ্ছে প্রবাসী আয় ও রফতানি আয়ের ওপর ভর করে। গত এক সপ্তাহেই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়েছে প্রায় ৪৮ কোটি ৬১ লাখ ডলার।
ফলে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী গত বৃহস্পতিবার দিন শেষে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২১ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে এ রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৬ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলার।
আকু বিল পরিশোধের পর কিছুদিনের জন্য রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারে নেমে গেলেও প্রবাসী আয় ও রফতানি আয়ের ইতিবাচক ধারা রিজার্ভকে আবারো ঊর্ধ্বমুখী করেছে। চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে এসেছে ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই ধারা অব্যাহত থাকলে এপ্রিল মাস শেষে রেমিট্যান্স আরও বাড়বে।
আইএমএফ ঋণের শর্ত অনুযায়ী, জুনের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট রিজার্ভ ১৭ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে হবে। বর্তমানে তা রয়েছে ১৬ বিলিয়ন ডলারে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে।
ব্যাংকারদের মতে, হুন্ডির দৌরাত্ম্য কমে আসায় এখন প্রবাসীরা বৈধ ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমেই টাকা পাঠাচ্ছেন। কারণ, এখন ব্যাংকে ডলারের দাম বেশি পাওয়া যাচ্ছে। এর ফলে রেমিট্যান্স প্রবাহে স্বাভাবিক গতি অব্যাহত রয়েছে, যা দেশের অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরাচ্ছে।
০৪টি কলেজের পাঠদানের অনুমতি প্রত্যাহার এবং ০১টি কলেজের পাঠদানের অনুমতি স্থগিতকরণ প্রসঙ্গে।
January 27, 2025
Comments 0